অভিজ্ঞতা বলে, যারা সরকারি অফিস চিনে, ইউএনও অফিস চিনে, যারা চেয়ারম্যান-মেম্বার চিনে, তারাই বরাবর কম্বল/ত্রাণ সামগ্রীর নিয়মিত গ্রহীতা। এরাই সব সময় কম্বল/ত্রাণ সামগ্রী পায়। আমি তাদেরকে দিব যারা চাইতে জানে না, যারা দল বেঁধে এসে আমাদেরকে বিরক্ত করে না, যারা নিরবে নিভৃতে কষ্ট করে যায় কিন্তু মুখ ফুটে কষ্টের কথা বলতে জানে না। আমি জানি, আমার এই সামান্য কষ্ট স্বীকারে তাদের অবস্থার এতটুকুও পরিবর্তন হবে না, তারপরও আমি তাদের ঘরে গিয়ে, তাদের মাঝে গিয়ে এই সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিব। কারণ অপ্রত্যাশিতভাবে এই সামান্য সহায়তা পেয়ে তাদের চোখে-মুখে খুশির যে ঝিলিক আমি দেখতে পায়, সেটা দেখতে আমার খুব ভাল লাগে, তাদের এই অপার্থিব আনন্দে আমি আমার কাজের স্বার্থকতা খুজে পাই যা আমাকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে প্রেরণা যোগায়।
আজকের স্পটঃ বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের চান্দামারী, রতিগ্রাম, ডাংরারহাট, রতি মৌজা, কালীরহাট, বোতলার পাড়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস